ড. ইউনুস এর সম্মানে ভারতের হানি সিং-এর গান ! ৭ দিনে ৫৬ মিলিয়ন ভিউ, ভারত-বাংলাদেশে আলোচনার ঝড়
.jpg)
Tuhin Sarwar is an award-winning Bangladeshi journalist, author, and publisher, widely recognized for his compelling coverage of human rights, global crises, and social justice. His investigative reporting on critical issues like the Rohingya refugee crisis, child labor, and political developments provides in-depth analysis and thought-provoking insights on the challenges facing Bangladesh and the world. As the editor and publisher of The Today, Tuhin Sarwar advocates for independent journalism
বাংলাদেশের নিষেধাজ্ঞায় ভারতের ব্যবসায়ী মহলে শোক, বিশাল আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারতের প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ভারতীয় এক সাংবাদিক। এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
ভারত ও বাংলাদেশের বার্ষিক বাণিজ্য প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে বাংলাদেশ ভারত থেকে আমদানি করে ৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আর ভারত বাংলাদেশ থেকে আমদানি করে মাত্র ১.৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এসব তথ্য প্রমাণ করে যে, ভারত বাংলাদেশের জন্য একটি বড় বাণিজ্যিক অংশীদার।
তবে, চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ৮ তারিখে, মোদি সরকার তৃতীয় দেশের মাধ্যমে জলপথে রপ্তানি নিষিদ্ধ করে, কিন্তু বাংলাদেশ সরকার আরো এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে স্থলপথে ভারতীয় পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এই পদক্ষেপটি ভারতীয় ব্যবসায়ী মহলকে চমকে দেয়।
ভারতীয় সাংবাদিক আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে ব্যবহৃত প্রায় ৯৫ শতাংশ সুতো ভারত থেকে আমদানি করা হত। এছাড়া, ইলেকট্রনিক পণ্য, ক্রাফট পেপার, সিগারেট পেপার, মাছ, আলু, দুধ, পাউডার মিল্ক, টেলিভিশনের যন্ত্রাংশ, বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ, মার্বেল, টাইলস, সিরামিক এবং তামাকজাত পণ্যসহ বেশ কয়েকটি ভারতীয় পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এর ফলে ভারতের বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে, সাংবাদিক প্রশ্ন তুলেছেন— “এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কেন ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে না?” তার মতে, যদি বিষয়টি সামনে আসে, তাহলে মোদি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হতে পারে।
অন্যদিকে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচক্ষণতার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূস সম্প্রতি ‘টাইম’ ম্যাগাজিনে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে ‘লিডারশিপ’ ক্যাটেগরিতে স্থান পেয়েছেন।” তিনি আরও মন্তব্য করেন, “অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে?” অর্থাৎ, ভারতীয় মিডিয়া ড. ইউনূসের গুণাবলী স্বীকার না করলেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
Comments
Post a Comment